শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:২০ পূর্বাহ্ন
এডভোকেট ফরিদ আলম জানান, এই মামলায় গুরুত্বপূর্ণ স্বাক্ষী হচ্ছে মামলার তদন্ত কারী কর্মকর্তা। এটি একটি সেনসেটিভ এবং চাঞ্চল্যকর মামলা। আসামি পক্ষের আইনজীবীগন তদন্ত কারী কর্মকর্তাকে ধীরে সুস্থে জেরা করছেন। তিনি জানান আজ সোমবার মামলার মুল তদন্তকারি কর্মকর্তা এএসপি খাইরুল ইসলামকে বরখাস্ত পরিদর্শক লিয়াকতের আইনজীবী জেরা করেন। তার জেরা শেষ হলে বরখাস্ত ওসি প্রদীপের আইনজীবী এডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত জেরা শুরু করেন। বিকেল পাঁচটার দিকে তার জেরা অসমাপ্ত রেখে আদালত মুলতবি ঘোষণা করেন। আগামীকাল মংগলবার সকালে আবারও মামলার তদন্ত কারী কর্মকর্তার অসমাপ্ত জেরা শুরু করা হবে। এর পরে এই মামলায় আসামি হওয়া পুলিশের তিন সোর্স পক্ষের আইনজীবীবৃন্দ জেরা করবেন। ইতিপূর্বে এই মামলায় আদালতে ৬৪ জন স্বাক্ষী দিয়েছেন। এএসপি খাইরুল ইসলাম এই মামলার ৬৫ তম স্বাক্ষী দিচ্ছেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯ টায় ওসি প্রদীপ সহ এই মামলার ১৫ জন আসামিকে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আদালতে নিয়ে আসা হয়।
উল্লেখ্য, গত বছর ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।